1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

বিজন কুমার শীলকে অব্যহতি

  • Update Time : শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০
  • ২২৮ Time View

প্রত্যয় নিউজ ডেস্কঃ গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ‘জিআর-কোভিড-১৯ র‌্যাপিড টেস্ট’ কিট উদ্ভাবক বিজ্ঞানী গবেষক দলের প্রধান ড. বিজন কুমার শীলকে অব্যাহতি দিয়েছে সাভারের গণবিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশের নাগরিকত্বের সনদ দেখাতে না পারায় তাকে এই অব্যাহতি দেয়া হয়।

সূত্রে জানা গেছে, বিজন কুমার শীল গণস্বাস্থ্যের এক শীর্ষ কর্মকর্তাকে পাসপোর্ট নবায়ন করতে দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই কর্মকর্তা পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক সপ্তাহ পরে জমা দেন। তার গাফিলতির কারণে বিজন কুমার শীলের পাসপোর্ট নবায়ন হয়নি।

বিজন কুমার শীল বর্তমানে সিঙ্গাপুরের ভিসা নিয়ে বাংলাদেশে অবস্থান করলেও তার মেয়াদ গত ১৬ মে শেষ হয়েছে। গত ২০০২ সালে তিনি বাংলাদেশের পাসপোর্ট আত্মসমর্পণ করে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছিলেন।

এবিষয়ে জানতে চাইলে কভিড-১৯ গবেষণা বিভাগের সমন্বয়কারী ডা. মুহিবুল্লাহ খন্দকার বাংলাদেশ জার্নালকে বলেন, গত জুলাই ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে আমরা যখন আবেদন করি তখন সরকার উনাকে যে ভিসা দেন- সেই ভিসা দিয়ে উনি কাজ করতে পারবেন। সেই জন্য পরবর্তীতে আবার ভিসার জন্য আবেদন করা হয়। সেটা প্রক্রিয়াধীন আছে।

গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাভার গণবিশ্ববিদ্যালয়ে ৩ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান তিনি। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েক দফা নাগরিকত্ব সনদের প্রমাণ দিতে বলা হলেও তিনি দিতে পারেননি। তাই তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

এবিষয়ে সাভারের গণবিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. লায়লা পারভীন বানু বলেন, গত ১ জুলাইয়ের থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে উনার কোন সম্পৃক্ততা নেই।

প্রসঙ্গত, বিজন শীল নাটোরের বনপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ‘জিআর-কোভিড-১৯ র‌্যাপিড টেস্ট’ কিট উদ্ভাবক বিজ্ঞানী গবেষক দলের প্রধান। এরআগে ১৯৯৯ সালে ছাগলের মড়ক ঠেকানো ভ্যাকসিন, ২০০২ সালে ডেঙ্গু ও ২০০৩ সালে সার্চ ভাইরাসের র‌্যাপিড টেস্টের কিট উদ্ভাবন করেন।

ডিপিআর/ জাহিরুল মিলন

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..